জিবরীল (আ.) বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল!) হাফসা অধিক পরিমাণে রোজা রাখে এবং রাতজেগে নামাজ আদায় করে। জান্নাতে সে আপনার সঙ্গিনী হবে।আয়েশা (রাযি.) বলেন, রাসূল (ﷺ)-এর স্ত্রীদের মধ্যে কেবল হাফসাই আমার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। হাফসার ন্যায় অধিকতর মজাদার খাবার প্রস্তুতকারী আর কাউকে আমি দেখিনি। সে যে ছিল বাপের বেটি।ইমাম যাহাবী (রহ.) বলেন, আমীরুল মুমিনীন ওমর (রাযি.)-এর কন্যা হাফসা (রাযি.) ছিলেন বুদ্ধিদীপ্ততা ও প্রজ্ঞার সুউচ্চ শিখরে আরোহিণী।নবীজির স্ত্রী, মুমিনদের মা হাফসা (রাযি.)-কে আমরা কতটুকু জানি? খাদিজা ও আয়েশা (রাযি.)-কে নিয়ে তো অনেক পড়া হলো। এবার আসুন ভিন্ন একজনকে জানি; যিনি নবীজির সাথে জান্নাতে থাকবেন, আয়েশা (রাযি.)-এর মতো মানুষ যাকে ঈর্ষা করতেন, যিনি ওমরের মতো সাহাবীর ঘরে লালিত পালিত হয়েছেন।
Reviews
There are no reviews yet.